ইডটকোর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরিবেশবান্ধব বায়ুকল টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর জন্য বিদ্যুতের বিকল্প উৎস হিসেবে কাজ করবে। এটি প্রথাগত উৎস থেকে প্রাপ্ত বিদ্যুতের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত চাহিদা পূরণ করতে পারে, যা মুঠোফোন অপারেটরদের বিদ্যুৎবিহীন অথবা অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ রয়েছে এমন সব স্থানে কার্যক্রম চালাতে সাহায্য করবে।
প্রতিটি টারবাইন এক দিনে ১০ কিলোওয়াটেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারবে। এর ফলে এ প্রযুক্তিতে টাওয়ারের জেনারেটর চালানোর জন্য ব্যবহৃত বাড়তি জ্বালানির খরচ কমাবে। বাতাসের গতি বৃদ্ধি পেলে এ টারবাইনের বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতা ৮ গুণ পর্যন্ত বেড়ে যায়। এসব টারবাইন ঘূর্ণিঝড় বা অন্য কোনো প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেও কার্যকর থাকে।
ইডটকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড্যারিল সিনাপ্পা বলেন, বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ টাওয়ারের জন্য বায়ুকলের ব্যবহার এটিই প্রথম।
উল্লেখ্য ২০১৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ইডটকোর এমন আরও ১০টি উইন্ড টারবাইন তৈরির পরিকল্পনা আছে।
Post a Comment
Thenks for your comments.